তিনি বলেন, “পারিপার্শ্বিক অবস্থাদেখে মনেহচ্ছে এটাছিল হত্যারচেষ্টা। সিসিক্যামেরা দেখাহচ্ছে এবংসর্বোচ্চ গুরুত্বদিয়ে ঘটনাপর্যালোচনা করা হচ্ছে।”
তবে কী কারণে এইহামলার ঘটনা ঘটেছে সেবিষয়ে তিনিকিছু বলতে পারেননি।
বুধবার রাত ৩টারদিকে উপজেলাপরিষদ প্রাঙ্গণেইউএনওর বাসভবনেরভেন্টিলেটর দিয়ে বাসায় ঢুকে হামলাচালানো হয়। এতে ইউএনও ওয়াহিদা খানম ও তার বাবাওমর আলীআহত হন।
ইউএনওর অবস্থা গুরুতরহওয়ায় তাকে বৃহস্পতিবার ঢাকায় জাতীয় নিউরোসায়েন্সইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার সংজ্ঞা থাকলেও অবস্থা এখনও অস্থিতিশীল। পরিস্থিতিরকিছুটা উন্নতি হলে রাতে মাথায় অস্ত্রোপচার করা হতে পারে বলে হাসপাতালের যুগ্ম পরিচালকঅধ্যাপক বদরুল আলম জানান।
ইউএনওর বাবাকে ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে রংপুরেরবিভাগীয় কমিশনারঅব্দুল ওহাবও রংপুররেঞ্জের ডিআইজিদেবদাস ভট্টাচার্য্যঘটনাস্থল পরিদর্শনকরেছেন।
ঘটনার পর থেকে র্যাবও পুলিশসরকারি বাড়িটিঘিরে রেখেছে।সেখানে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যছাড়া কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না।
কে বা কারা কেন হামলা করেছেসে বিষয়ে প্রশাসন এখনও কিছু বলতে পারেনি।
তবে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদহোসেন বলছেন, “কারা এই হামলা চালিয়েছে, তা খুব দ্রুত জানা যাবে।”