শনিবার সকালে চিতলীয়া ইউনিয়নের মজুমদার কান্দি গ্রামে আজাহার সরদারের এক গাভি এই বাছুর প্রসব করে বলে সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. তরুণ কুমার রায় জানিয়েছেন।
তরুণ কুমার রায় বলেন, “বিষয়টি শুনেছি। জিনগত কারণে এটা হতে পারে।”
বাছুর ভালো আছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, “পূর্বের অভিজ্ঞতায় বলছি এ ধরনের বাছুর বেশি দিন জীবিত থাকে না।
“তারপরেও আমরা যথারীতি খোঁজ খবর রাখছি।”
গাভির মালিক আজাহার সরদার বলেন, “গাভিটি স্বাভাবিক নিয়মে বাচ্চা প্রসব করেছে। বাছুরের দুটো মুখ। এছাড়া সবই ঠিক আছে। দুখ খেতে পারে; হাঁটতে-চলতে পারে।”
ওই গাভিটি সাত থেকে আট কেজি দুধ দিচ্ছে বলেও জানান তিনি।
এ ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্যে সৃষ্টি হয়েছে।
ওই এলাকার আল আমিন ও সাঈদ সরদার এমন চাঞ্চল্যকর ঘটনা তারা আগে কখনও দেখেননি বলে জানান।
আল আমিন বলেন, “খবর পেয়ে আমরা কৌতুহলের বশে দেখতে এসেছি।”
শরীয়তপুর সদর উপজেলার মজুমদার কান্দি গ্রামের আজাহার সরদার জানান, তার ওই গাভিটি শঙ্কর জাতের। নয় মাস আগে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে গাভিটির গর্ভধারণ হয়। সাদা-কালো রংয়ের ফ্রিজিয়ান বাছুরটির সব অঙ্গ সচল আছে; হাঁটতে পারে, মায়ের দুধও খাচ্ছে।