“রাতে কেনাকাটা শেষ করে মোবাইলে ফোন দিয়ে তারা বলে বাড়িতে আসতেছে; কিন্তু অনেকটা সময় গেলেও না আসায় আমি মোবাইলে কল দেয়। কিন্তু তারা আর ফোন রিসিভ করেনি।”
নিহত আবুল কাশেম (৩৫) দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চল্লিশপাড়া এলাকার আব্দুর রহমানের ছেলে।
পতাকা বৈঠকের পর শুক্রবার বিকেল ৫টার দিকে লাশ ফেরত আনা হয় বলে জানিয়েছেন বিজিবি ৪৭ ব্যাটালিয়নের মহিষকুণ্ডি কোম্পানি কমান্ডার সুবেদার দেলোয়ার হোসেন।
তিনি বলেন, ৮৫/১০(এস) সীমান্ত পিলার সংলগ্ন ভারত-বাংলাদেশ নোম্যান্স ল্যান্ডে পতাকা বৈঠকের পর বিএসএফ লাশ ফেরত দেয়। পরে পরিবারের পক্ষে নিহতের ছোট ভাই মিঠু লাশ বুঝে নেন।
গত ১৪ অগাস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে আবুল কাশেম দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের চল্লিশপাড়া সীমান্ত সংলগ্ন ভারতীয় অংশে বিএসএফের গুলিতে খুন হন।