বৃহস্পতিবার বিকালে সিলেট জেলা পরিষদ মিলনায়তনে তিনি আরো জানান, এই সংকট শুরু হওয়ার পর ‘গত সাড়ে পাঁচ মাসে প্রধানমন্ত্রী একদিনও বিশ্রাম নেননি।’
সাংবাদিকদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া প্রণোদনার চেক হস্তান্তর উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানে তথ্যমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসে মৃত্যুর হার পৃথিবীতে যে কটি দেশে সবচেয়ে কম তাদের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।
“আমাদের দেশে করোনায় মৃত্যুর হার ১.২৫ থেকে ১.৩ শতাংশ। যা ভারত-পাকিস্তানের চেয়েও কম।”
গণমাধ্যমের ভূমিকা প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দু-একটি ব্যতিক্রম ছাড়া করোনাভাইরাসের সংকটকালে গণমাধ্যম সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করেছে।
“গণমাধ্যম রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। এই স্তম্ভ তৈরি করেন সাংবাদিকরা। বর্তমান সরকার সাংবাদিকদের কল্যাণে কাজ করছে। এই করোনাকালেও সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার।”
তিনি বলেন, সরকারের সমালোচনা থাকবে। না হলে বহুমাত্রিক সমাজব্যবস্থা নষ্ট হয়ে যাবে। সরকার মনে করে, সমালোচনা পথচলাকে শাণিত করে কিন্তু সমালোচনা হতে হবে বস্তুনিষ্ঠ।
সিলেটের জেলা প্রশাসক এম. কাজী এমদাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল, সদস্য সচিব শাবান মাহমুদ, সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতি ইকবাল সিদ্দিকি প্রমুখ।