ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
নিহত শ্যামলী ওরফে কাদনি (৪৫) উপজেলার ঘাইবাড়ি গ্রামের এন্তাজ আলীর মেয়ে। প্রায় ২০ বছর আগে তালাক হয়ে গেলে বাবার বাড়িতেই থাকতেন তিনি।
তিনি বলেন, শ্যামলী সোমবার বেলা ১১টার দিকে এলাকার রাঙামাটিয়া বিলে ঘাস কাটার জন্য বাড়ি থেকে বের হন। পরে বাড়ি না ফিরলে স্বজনা খোঁজাখুজি করেন। কিন্তু অনেক রাত পর্যন্ত তার কোনো খোঁজ মেলেনি। মঙ্গলবার সকালে বিলে তার মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়।
ওসি বলেন, “শ্যামলীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে। তার দেহ ও মাথা আলাদা স্থানে পড়ে ছিল।”
তবে কে বা কারা কেন তাকে হত্যা করেছে তা বলতে পারেনি পুলিশ। ঘটনা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি মাহবুব। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।