এ নিয়ে মিয়ানমারের বিজিপির মোট ২৮৫ জন বিজিবি-১১ নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের আশ্রয়ে রয়েছেন।
ধামরাই থানার এসআই আনোয়ার শেখ বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরে বংশী নদীর দেপাশাই এলাকা থেকে মনিরা নামে এই ছাত্রীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকায় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান তারা।
মনিরা ঢাকার হাজারীবাগ এলাকার একটি স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। হাজারীবাগে পরিবারের সঙ্গে থাকত সে। দুই দিন আগে দেপাশাইয়ে দাদার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।
এসআই আনোয়ার স্বজনদের বরাতে বলেন, “মঙ্গলবার মায়ের সঙ্গে অভিমান করে ঢাকা থেকে দাদার বাড়ি আসে মনিরা। পরদিন থেকে সে নিখোঁজ ছিল। স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে তাকে পায়নি।
“প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পানিতে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।”
ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।