সোমবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের রত্নাই সীমান্তের নাগর নদী থেকে আল মামুন নামে ওই তরুণের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে বালিয়াডাঙ্গী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম আতিক জানান।
আল মামুন আমজানখোর ইউনিয়নের পশ্চিম হরিনমারি ঠকবস্তি গ্রামের সাদেকুল ইসলামের ছেলে।
রোববার রাতে ভারতীয় আয়রন ব্রিজের নিচ দিয়ে গরু নিয়ে ফেরার সময় বিএসএফ সদস্যরা মামুনও তার সহযোগিদের লক্ষ্য করে পাথর ছূঁড়ে মারে। এ সময় পাথরের আঘাতে মামুন আহত হন এবং বাকিরা পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন।”
আতিকুল বলেন, সকালে নাগর নদীতে মামুনের লাশ ভেসে উঠলে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়।পরে পুলিশ গিয়ে তা উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য তার লাশ ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
মামুনের মাথা ও মুখমণ্ডল থেতলানো ছিল।বিএসএফ সদস্যদের ছোড়া পাথরের আঘাতে তার মৃত্যু হয়েছে বলে এ পুলিশ কর্মকর্তার ধারণা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও-৫০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্ট্যান্ট কর্নেল শহিদুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, নাগর নদী থেকে পুলিশ এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে। ঘটনাস্থলে বিজিবি পাঠানো হয়েছে এ্ববং বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।