জরিমানার আদায়ের পাশাপাশি জেলেদের কাছ থেকে ভবিষ্যতে মাছ শিকার না করার মুচলেকা নেওয়া হয় বলে জানান মৎস্য কর্মকর্তা।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম শফিকুল ইসলাম জানান, বর্তমানে তিনটি ঘাট দিয়ে ১০টি ফেরি চলাচল করতে পারছে। গত কয়েক দিনের তুলনায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বেশি গাড়ি পার করা সম্ভব হচ্ছে।
তিনি বলেন, অন্যবারের তুলনায় এবার ঘাটে গাড়ির চাপ অনেক কম। তবু সহস্রাধিক গাড়ি এখনও পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সব ফেরি বন্ধ হযে যাওয়ায় এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
এছাড়া শিমুলিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে একটি মঙ্গলবার পদ্মায় বিলীন হয়ে যাওয়ায় অন্য তিনটি ঘাটের ওপর চাপ বেড়েছে।
এজিএম শফিকুল বলেন, তাদের বহরে ১৭টি ফেরি রয়েছে। কিন্তু স্রোতের কারণে সব ফেরি চলতে পারছে না। তবে ৮৭টি লঞ্চ ও প্রায় ৪০০ স্পিডবোট ঠিকমত চলাচল করছে। স্পিডবোটে ভিড় বেশি হচ্ছে।