বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম জানান, বিআইডব্লিউটিএর সহযোগিতায় ভাঙনের মুখে থাকা ২ নম্বর ঘাটটি বড় ফেরি চলাচলের উপযোগী করতে পেরেছেন তারা। আগে এই ঘাট দিয়ে শুধু ছোট ফেরি চলাচল করত।
শফিকুল বলেন, ৩ নম্বর ঘাট বিলীন হয়ে যাওয়ায় বিআইডব্লিউটিএর সহযোগিতায় বিশেষ চেষ্টায় ভাঙনের মুখে থাকা ২ নম্বর ঘাট আংশিক ব্যবহার-উপযোগী করা হয়েছে। এতে যাত্রীদের মধ্যে কিঞ্চিৎ স্বস্তি ফিরেছে।
তিনি বলেন, তবে পদ্মার তীব্র স্রোত এখনও ফেরির স্বাভাবিক চলাচল বিঘ্নিত করছে। তাই প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে রাতে ফেরি চলাচল বন্ধ থাকছে। বুধবার দিনের বেলা শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌপথে নয়টি ফেরি চলাচল করেছে।
এছাড়া ভাঙন রোধের জন্য বিলীন হয়ে যাওয়া ৩ নম্বর ঘাট এলাকায় বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুন্সীগঞ্জ বিআইডব্লিউটিএর উপ-সহকারী প্রকৌশলী হারিস আহমেদ পাটোয়ারী।