নগরীর জর্ডান রোড এলাকার ‘দি সেন্ট্রাল মেডিকেল সার্ভিসেস’ নামের ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বুধবার রাতে এ অভিযান চালানো হয় বলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক বরিশাল জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউর রহমান জানান।
জিয়াউর বলেন, গোপন খবরের ভিত্তিতে সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ও র্যাব সদস্যদের নিয়ে বুধবার রাতে ‘দি সেন্ট্রাল মেডিকেল সার্ভিসেস’ নামের ডায়াগস্টিক সেন্টারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় দেখা যায় গাজী আমানুল্লাহ খান নামের এক চিকিৎসকের স্বাক্ষরে প্যাথলজি রিপোর্ট তৈরি করা হচ্ছে। অথচ ওই চিকিৎসক দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর ১৯ জুলাই ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, “এ ঘটনায় ডায়াগস্টিক সেন্টারের দুই মালিককে ৬ মাস করে কারাদণ্ড দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারের চিকিৎসক নূর এ সরোয়ার সৈকত নিজেকে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক পরিচয় দিয়ে জনগনের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছিলেন। এ অপরাধে তাকেও ৬ মাসের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ডায়াগস্টিক সেন্টারটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।”