বুধবার ভোরে উপজেলার বড়ধূল ইউনিয়ের দুর্গম চরাঞ্চল কীর্তিখোলা গ্রাম থেকে তুহিনের (২৪) লাশ উদ্ধার করা হয় বলে বেলকুচি থানার ওসি বাহা উদ্দিন ফারুকী জানান।
তুহিন বড়ধূল ইউনিয়ের বড়ধূল গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।
ওসি বলেন, বেশ কিছুদিন আগে কীর্তিখোলা গ্রামের আব্দুল হাই ও তার ছেলেরা তুহিনের কাছ থেকে ৭০ হাজার টাকা দাদন নিয়েছিলেন। সেই টাকা পরিশোধের জন্য তাদের কয়েকদিন ধরেই তাগাদা দিচ্ছিন তুহিন।
“মঙ্গলবার রাতে তুহিনকে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে ডেকে নিয়ে যান আব্দুল হাই। পরে রাতেই তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।”
সকালে আব্দুল হাইয়ের বাড়ির পেছন থেকে তুহিনের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানান বাহা উদ্দিন।
ওসি বলেন, ঘটনার পর থেকে আব্দুল হাই ও তার ছেলেরা পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ সিরাজগঞ্জ বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।