এই নিয়ে বর্তমানে মোট ২৭৪ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে বিজিবি নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নের হেফাজতে অবস্থান করছেন।
সোমবার দুপুর পর্যন্ত এই তীর রক্ষা [স্পার] বাঁধের প্রায় ৭৫ মিটার ধসে গেছে বলে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান।
তিনি বলেন, ধসের বিস্তৃতি ঠেকাতে বালু ভরতি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। নদীর গতীপথ পরিবর্তনের কারণে প্রতিবছরই এই স্থানে ধস দেখা দেয়।
বাঁধের উত্তর পাশে জেগে ওঠা চর অপসারণ ও আগামী শুষ্ক মৌসুমে পুরো বাঁধটি স্থায়ীভাবে মেরামত করা হলে বাঁধটি ঝুঁকিমুক্ত হবে বলে জানান তিনি।
ধসের কারণে বাঁধের উত্তর পাশের একটি বাড়ি ভেঙে গেছে বলে স্থানীয়রা জানান।
নদীর গতিপথ পরিবর্তনের জন্য ২০০০ সালে প্রায় ২১ কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধটি নির্মাণ করা হয় বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে।