তাদের পিটিয়ে হত্যার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
সোমবার দুপুরে নজিপুর পৌরসভার বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তার বাড়িতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
প্রয়াত আব্দুস সাত্তার (৫৭) পত্নীতলা উপজেলার গোড়হাড়িয়া গ্রামের মহীর উদ্দীনের ছেলে। এ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এমটিইপিআই পদে চাকরি করতেন তিনি।
নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। ৯ জুলাই তার করোনাভাইরাস পজিটিভ আসে। এ অবস্থায় তাকে বাড়িতে হোমকোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছিল।
“সোমবার দুপুরে হঠাৎ করেই আব্দুস সাত্তারের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দুপুর পৌনে ৩টায় তার মৃত্যু হয়।”
এ জেলায় এ পর্যন্ত ৭ হাজার ১১০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৬ হাজার ৪৫৮ জনের ফলাফল পাওয়া গেছে। এতে ৬৭৬ জনের এ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছেন ১১ জন।