সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত ২৯ জন ভূমি মালিকের পক্ষে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে হারুণ অর রশিদ বলেন, আশুগঞ্জ নদীবন্দর-সরাইল-ধরখার-আখাউড়া স্থলবন্দর সড়ক চারলেনে উন্নীতকরণের জন্য সরকারিভাবে ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। সেজন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের ভাদুঘর মৌজায় ভূমি মালিকদের ক্ষতিপূরণ নিরূপণে জেলা প্রশাসনের এলএ শাখা থেকে যৌথ তদন্ত এবং ভিডিওচিত্র ধারণ করা হয়।
তিনি বলেন, যৌথ তদন্তে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমিগুলোর বাস্তব অবস্থা ফিল্ডবুকে ভিটি হিসেবে উল্লেখ করার পাশাপাশি গৃহস্থাপনা লিপিবদ্ধ করে ভূমি মালিকদের স্বাক্ষর নেওয়া হয়।
“কিন্তু গণবিজ্ঞপ্তিতে ২৯টি ভিটি ভূমিকে নাল ভূমি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এতে কোনো প্রকার স্থাপনার ক্ষতিপূরণ নিরূপণ করা হয়নি। ফলে ২৯টি ভূমির শতাধিক পরিবার ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।”
সংবাদ সম্মেলনে ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা ছাড়াও জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেক্ট্রনিক ও অনলাইন মিডিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।