পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, শনিবার সকালে জেলার ষোলঘর পয়েন্টে সুরমা নদীর পানি বিপদসীমার ৫১ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এ কারণে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বাড়িঘরে পানি উঠে গেছে।
এর আগে গত ২৭ জুন সুরমা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে শহরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল।
এসব এলাকায় সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। বহু ঘরবাড়িতে পানি উটেছে। বহু মানুষ পানিবন্দি হয়েছে।
উকিলপাড়ার ব্যবসায়ী রুবেল আহমদ বলেন, “রাতে কোনো এক সময় হটাৎ নদীর পানি দোকানে ঢুকে পড়েছে। মেঝেতে বিক্রির জন্য রাখা কাঁচামাল নষ্ট হয়ে গেছে। দুই দফা বন্যায় আমাদের পথে বসার উপক্রম।”
তেঘরিয়া এলাকার আম্মার আহমদ বলেন, “নদীর তীরবর্তী হওয়ায় আমাদের এলাকায় প্রথম ধাক্কাতেই পানি উঠে গেছে। মানুষজন পানিবন্দি হয়ে পড়ে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।”
পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সাবিবুর রহমান বলেন, “উজানে বৃষ্টি বন্ধ না হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে না।”