আগামী ২/৩ বছরের মধ্যেই এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে বলেও জানান তিনি।
একই সঙ্গে বিরল রেলওয়ে স্টেশনকে আধুনিকায়ন করারও ঘোষণা দেন মন্ত্রী সুজন।
সোমবার দুপুরে বিরল স্থলবন্দর পরিদর্শনকালে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী সুজন এই ঘোষণা দেন।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকারের ভ্রান্ত নীতির কারণে বাংলাদেশে রেল যোগাযোগ সংকুচিত করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০১১ সালের আলাদা রেল মন্ত্রণালয় গঠন করেছে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরল স্থল বন্দরকে একটি পুর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরে রূপান্তরিত করার প্রতিশ্রতি দিয়েছিলেন। এজন্য তিনি ভারত সরকারের সঙ্গে চুক্তিও করেছেন।
অনুষ্ঠানে দিনাজপুর জেলা প্রশাসক মাহমুদুল আলম, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইমাম চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ও নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত স্থল বন্দর এলাকা পরিদর্শন করেন। এরপর রেলমন্ত্রী বিরল রেলওয়ে স্টেশন উদ্বোধন করেন।