“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর মোবারক হোসেন জানান, মঙ্গলবার পাওয়া পরীক্ষার ফলাফলে নতুন করে ওই ৬৮ জন রোগী শনাক্তের বিষয়ে জানতে পারেন তারা।
তিনি জানান, নতুন ৬৮ আক্রান্তের মধ্যে তিন শিশু, এক নার্স ও এক ফার্মাসিস্ট রয়েছেন। ১১ থেকে ৬৫ বছর বয়সী এ আক্রান্তরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। আক্রান্তদের মধ্যে ৪৯২ জনকে তাদের বাড়িতে আইসলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
এ উপজেলায় প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে নতুন আক্রান্তদের স্বজনদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে। এছাড়াও প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান এ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
এ উপজেলায় এর রোগ থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪০১ জন এবং মারা গেছেন ২৪ জন।