তার ছিঁড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে গ্রামগুলি।
শনিবার দুপুরে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাব থেকে শার্শা উপজেলায় এ খবর আসে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী বলেন, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে পাঠানো নমুনা থেকে দুপুরে উপজেলায় ছয় জনের আক্রান্তের রিপোর্ট পেয়েছি।
তিনি জানান, আক্রান্তদের মধ্যে শার্শার ওই শিক্ষিকা (২৯) এবং তার ১৭ মাস বয়সের শিশু রয়েছে। এছাড়া উপজেলার গাতিপাড়া গ্রামের এক গৃহবধূ (৪০), বেনাপোলের বড়আচড়া গ্রামের ছাত্রদলের এক নেতা (৪৬), বাহাদুরপুর গ্রামের এক ব্যবসায়ী (৫৮) এবং পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের এক স্বাস্থ্য সহকারী (৩১) করোনাভাইরাস আক্রান্ত বলে শনাক্ত হয়েছে।
আক্রান্তরা স্বাস্থ্য বিভাগের পরামর্শে প্রত্যেকে তাদের বাসায় আইসোলেশনে আছেন। ওই সব বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে বলেন ইউসুফ।