এসব গাছ থেকে প্রায় কোটি টাকার পেঁপে উৎপাদন হত বলে দাবি ক্ষতিগ্রস্ত চাষীদের।
কাপাসিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসা. ইসমত আরা ওই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
ইউএনও ইসমত আরা জানান, ২৩ জুন এক সরকারি নির্দেশনায় বলা হয়েছে করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এনজিওর সদস্য/গ্রাহককে ক্ষুদ্র ঋণের কিস্তি পরিশোধে জোর/বাধ্য করা যাবে না।
“তারপরও বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার দস্যূ নারায়ণপুর গ্রামে বেসরকারি সংস্থা ‘সেবা’র ঋণগ্রহীতা হোসেন আলীর বাড়িতে গিয়ে তার কাছে ওই এনজিওর কর্মীরা কিস্তির টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দেন।”
ইউএনও বলেন, খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে ওই সংস্থার ব্যবস্থাপককে ডেকে আনা হয়। পরে ঘটনার সত্যতা পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় এবং এনজিওটির ব্যবস্থাপক নাজমুল হাসানকে এক হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।