ময়লা-আবর্জনা সঠিক স্থানে ফেলা হচ্ছে কী-না, সেটা দেখার দায়িত্ব পৌরসভার। কিন্তু পৌরসভার কর্মীদেরই বাজারের ময়লা-আবর্জনা নদীতে ফেলতে দেখা গেছে।”
সদর উপজেলার জগদল ইউনিয়নের কটাখালী খাল থেকে এই ‘বাঁধগুলো’ অপসারণ করা হয়েছে বলে সদর উপজেলা মৎস কর্মকর্তা শরীফ হোসেন সোহাগ জানান।
আড়বাঁধ হচ্ছে বাঁশের খুঁটি পুঁতে বানানো একধরনের বেড়া। এই বেড়া দিয়ে সেখানে ফাঁদ পাতা হয়।
মৎস কর্মকর্তা বলেন, কিছু লোক আড়বাঁধ দিয়ে বিভিন্ন নদী ও খাল থেকে পোনাসহ সব ধরনের মাছ শিকার করে আসছে। এতে মাছের প্রজজন ও বংশবিস্তার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে দেশি প্রজাতির মাছ হারিয়ে যাচ্ছে।
এ কারণে বুধ ও বৃহস্পতিবার দুই দিনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয় বলে তিনি জানান।
মৎস কর্মকর্তা বলেন, দুই দিনে কাটাখালী খালে অভিযান চালিয়ে ১৩টি আড়বাঁধ অপসারণ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এই আদালতের বিচারক ছিলেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) পাপিয়া আক্তার।