এদের মধ্যে একজনের নমুনা পরীক্ষায় করোনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল। রোববার দুপুরে অন্য দু’জনের নমুনা মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এরা ৩ জনই হাসপাতালের করোনভাইরাস ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে মারা গেছে বরগুনার পাথরঘাটার বহরপুর গ্রামের ১৩ বছরের এক কিশোর। আগের রাত ৩টার দিকে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, গলাব্যাথা নিয়ে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
এর আগে শনিবার রাত আড়াইটায় ১৮ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মারা যান বাবুগঞ্জ উপজেলার চাঁদপাশা গ্রামের ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ। ২ জুন হাসপাতালের করোনাভাইরাস ইউনিটে তাকে ভর্তি করা হয়। তিনি কোভিড-১৯ আক্রান্ত ছিলেন।
আর শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঝালকাঠীর গুয়াটন গ্রামের ৪০ বছর বয়সী এক নারীর মৃত্যু হয়। তাকেও করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে সেদিন দুপুরে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।
উপসর্গ নিয়ে মৃতদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়েছে বলে জানান হাসপাতালের পরিচালক।