গলার চেইন ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয় সময় বাধা দিলে চোর পেটে ছুরি মেরে পালিয়ে যায় বলে জানান স্বজনরা।
‘অনিয়ম ও স্বজনপ্রীতির অভিযোগ’ তদন্তে প্রমাণ হওয়ায় বুধবার তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও স্থানীয় সরকার বিভাগের ভারপ্রাপ্ত উপ-পরিচালক মোহাম্মদ শামসুজ্জামান ইউপি চেয়ারম্যান আলম মিয়াকে সাময়িক বরখাস্ত করার বিষয়টি জানান।
ঈদ উপহারের তালিকায় চেয়ারম্যানের ছেলে ও আপন ভাইসহ আত্মীয়দের নাম ঢোকানোর অভিযোগ পেয়ে পৃথকভাবে তদন্তে নামে জেলা প্রশাসন ও কসবা উপজেলা প্রশাসন।
ওই দুই কমিটি এসব অভিযোগের সত্যতা পায়। গত ৮ জুন তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিলে ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগে সুপারিশ করে চিঠি দেন ডিসি।