বৃহস্পতিবার বিকালে হিমেল তার বাইসাইকেল নিয়ে বের হলেও আর বাড়ি ফেরেননি।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার দুটি পৃথক স্থানে এই ঘটনা ঘটেছে। একজন হাসপাতালে নেওয়ার পর এবং আরেকজন ঘটনাস্থলে মারা যান।
লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আরএমও আব্দুর রাজ্জাক জানান, বজ্রপাতে গুরুতর আহত এক ব্যক্তিকে দুপুরে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর চিকিৎসা শুরুর আগেই মারা যান।
তার নাম বাকের আলী (৫২)। তিনি উপজেলার বিলমাড়িয়া মহরকয়া গ্রামের হারান প্রামাণিকের ছেলে।
তার স্বজনদের বরাত দিয়ে আরএমও রাজ্জাক জানান, বাকের আলী পদ্মার চরে কাজ শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পথে বজ্রপাতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
বেরিলাবাড়ি গ্রামের খোদা বক্স জানান, তার ছেলে সাইদুল ইসলাম (৩৬) শেখের চর [পদ্মার চর] এলাকায় শুশুর বাড়িতে থাকতেন।
দুপুরে চরে কৃষি কাজ করার সময় বজ্রপাতে তিনি মারা যান বলে তিনি জানান।