জব্দ কফিগুলো মিয়ানমার থেকে নৌপথে অবৈধভাবে আনা হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় চুয়াডাঙ্গার জান্নাতুল মওলা কবরস্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে তার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আগের রাত ১১টায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
১৯৭৪ সালে হানিফা খানম গোপা জীবননগরে মেয়েদের জন্য মাধ্যমিক বিদ্যালয় গড়ে তোলার উদ্যোগ নেন, যার ফসল জীবননগর সরকারি বালিকা বিদ্যালয়। চুয়াডাঙ্গা সরকারি মহিলা কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ এস এম ইস্রাফিলের মেজোবোন তিনি।
২০১১ সালে চাকরি থেকে অবসর নেন হানিফা খাতুন গোপা। এরপর চুয়াডাঙ্গার কোর্টপাড়ায় স্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
“ঈদের পরে তাকে ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসপাতালেই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হলে কুর্মিটোলা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।”
মৃত্যুকালে তিনি স্বামী মাহবুব হোসেন, এক ছেলে, এক মেয়ে, নাতি-নাতনি ও বহু গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।