ফরিদপুর শহরের ভাজনডাঙ্গার বাড়ি থেকে মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে মনিরুজ্জামানের গ্রেপ্তার করা হয়।
এদিকে, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকতকে অব্যাহিত ও বহিষ্কারের সুপারিশের পর এ কমিটির আরো দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মনিরুজ্জামান (৪৮) ফরিদপর শহরতলীর ভাজনডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা। তিনি বর্ধিত ফরিদপুর পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। ২০১৭ সালে মনিরুজ্জামান এসবি কনস্ট্রাকশন নামে সাজ্জাদ হোসেনের নির্মাণ প্রতিষ্ঠানে প্রকৌশলী হিসেবে যোগ দেন।
শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী জানান, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেনের চাপের কারণে মনিরুজ্জামানকে ফরিদপুর বর্ধিত পৌরসভার ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদকের পদ দিতে হয়।
ফরিদপুর কোতয়ালী থানার পরিদর্শক (অপারেশন) শহীদুল ইসলাম বলেন, মঙ্গলবার রাত ৩টার দিকে শহরের ভাজনডাঙ্গাস্থ বাড়িতে অভিযান চালিয়ে মনিরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“গত ১৮ মে দায়ের করা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সুবল চন্দ্র সাহার বাড়িতে হামলার ঘটনায় করা মামলার আসামি হিসেবে মনিরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।“
পাশাপাশি জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সম্পাদকের কাছে তাদের দলের প্রাথমিক সদস্যসহ দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।