“বোরো আবাদের অঞ্চল ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ছাড়া সব জায়গায় সমানভাবে লোড শেডিং হচ্ছে।”
সোমবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আসিফ মাহমুদ।
ডা. আসিফ মাহমুদ জানান, কিছুদিন আগে তিনি একবার পরীক্ষা করিয়েছিলেন। তখন ফলাফল নেগেটিভ আসে। কিন্তু আবার ফরিদপুরে নমুনা পরীক্ষা করলে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে।
গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুবায়েত হায়াত শিপলু জানান, আব্দুল্লাহ আল মামুনকে তার বাসস্থানে হোম আইসোলেশনে রাখা হয়েছে। সেখানেই আপাতত তার চিকিৎসা চলবে।
তার শারীরিক অবস্থা ভালো আছে জানিয়ে ইউএনও বলেন, তার সংস্পর্শে আসা সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে।
আব্দুল্লাহ আল মামুন উপজেলা প্রশাসনের প্রথম কর্মকর্তা যিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। এ পর্যন্ত গোয়ালন্দে ২১ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।