গত বৃহস্পতিবার দুপুরে নাগরপুর উপজেলার চরাঞ্চল দপ্তিয়র ইউনিয়নের খাষ ভূগোলহাট গ্রামের এ ঘটনায় থানায় অভিযোগকারী ওই শিশুর মা পুলিশের ভূমিকা নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন।
এ বিষয়ে নাগরপুর থানার উপ-পরিদর্শক মামুন মৃধা সাংবাদিকদের বলেন, “ডাক্তারি সনদ না পাওয়ার কারণে অভিযোগটি নথিভূক্ত করতে বিলম্ব হচ্ছে।
তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
তবে এ ব্যাপারে টাঙ্গাইল জজ কোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এস আকবর খান জানান, ধর্ষণচেষ্টা মামলা রুজু করতে ডাক্তারি সনদের প্রয়োজন নেই।
অভিযুক্ত ৪২ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি একাধিকবার বিয়ে করেছে বলেও স্থানীয়রা জানিয়েছে।
শিশুর চাচা জানান, গত বৃহস্পতিবার খাষ ভূগোলহাট গ্রামে চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীকে বাড়িতে একা রেখে পাশে জমিতে ধান শুকাতে যান তার মা। এ সুযোগে প্রতিবেশী ওই যুবক ঘরে ঢুকে ছাত্রীটিকে ধর্ষণের চেষ্টা করে।
অভিযুক্তের মোবাইল ফোনে একাধিকবার চেষ্টা করেও তা বন্ধ পাওয়া যায়। তবে তার চাচা তার ভাতিজার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমার ভাতিজা শিশুটিকে ধর্ষণের কোনো চেষ্টা করেনি, আদর করেছে মাত্র।