যাবজ্জীবনের পাশাপাশি জাহিদুলকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা; অনাদায়ে আরও দুই বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারে গোলাগুলির প্রতিবাদ বিজিবির
বাংলাদেশের সীমান্ত ঘেঁষে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলির ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছে বিজিবি।
Published : 5 June 2020, 02:37 PM
Updated : 5 June 2020, 02:42 PM
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি এ গোলাগুলির ঘটনায় শুক্রবার বিকালে সে দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির কাছে প্রতিবাদ লিপি পাঠিয়েছে বিজিবি।
বিজিবির কক্সবাজার ৩৪ ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আলী হায়দার আজাদ আহমেদ বলেন, শুক্রবার বিকালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি সংঘটিত এ গোলাগুলির ঘটনায় প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়েছে।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে থেমে থেমে এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
“বৃহস্পতিবার বিকালে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার মিয়ানমারের অভ্যন্তরে গোলাগুলির খবর শুনে বিজিবির সদস্যদের ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। তারা জানতে পেরেছে, মিয়ানমার অভ্যন্তরে সক্রিয় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি এ গোলাগুলির ঘটনা ঘটিয়েছে।
“তবে সীমান্তের শূন্যরেখার কাছাকাছি এ ধরণের অভিযান চালানোর আগে পরস্পরকে অবহিত করার সিদ্ধান্ত থাকলেও বিজিপি কিন্তু সেটি লংঘন করেছে। এ জন্য ঘটনার ব্যাপারে বিজিপির কাছে প্রতিবাদ লিপি পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিজিবি।”
এদিকে সীমান্তের কাছাকাছি সংঘটিত গোলাগুলির আতঙ্ক বিরাজ করছে ঘুমধুমের কোনারপাড়া সীমান্তে ক্যাম্পের রোহিঙ্গাদের মাঝে।
ক্যাম্পটিতে বসবাসকারী রোহিঙ্গা কমিউনিটির নেতা (মাঝি) আরিফুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি মিয়ানমার অভ্যন্তরে সক্রিয় বিদ্রোহী বাহিনীর সদস্যরা দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপিসহ সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলা করে। এসব বিদ্রোহী বাহিনীর সদস্যরা সীমান্ত এলাকার কাছাকাছিও সক্রিয় রয়েছে।
“সীমান্তের কাছাকাছি এলাকায় গাছের পাতা পড়লেও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা আতঙ্ক ছড়াতে গোলাগুলি শুরু করে।”
তিনি জানান, গোলাগুলির এ ঘটনা কোনারপাড়া ক্যাম্পের নিকটবর্তী হওয়ায় এ নিয়ে রোহিঙ্গাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ সম্পর্কিত খবর
দেশের পাঁচ বিভাগের ১১ জেলায় বিশেষ নামাজ আদায় করা হয়েছে।
“পাট বোপনের পর এখন পর্যন্ত তিন থেকে চার বার জমিতে সেচ দিতে হয়েছে। এরপরও পাট গাছ মরে যাচ্ছে। এতে করে পাট আবাদে খরচ বেড়ে যাচ্ছে।”
দুই ভাইবোনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা এগিয়ে গিয়ে বাড়ির গেট বন্ধ পায়। পরে গেট ভেঙে তাদের উদ্ধার করা হয়।”
