“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
বুধবার জেলা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ ইমতিয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোনো মৃত্যু হয়নি। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ১০৬ জন। জেলায় মোট নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১৪ হাজার ৮৯ জনের।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ জেলা হিসেবে নারায়ণগঞ্জকে চিহ্নিত করেছে আইইডিসিআর। এই পরিস্থিতিতে গত ৮ এপ্রিল থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলাকে অবরুদ্ধ ঘোষণা করে আইএসপিআর।
এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে জেলায় এ পর্যন্ত এক নারী চিকিৎসকসহ ৮৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন জেলা সিভিল সার্জন, এক উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ ১৬ চিকিৎসক, চারজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ মোট ৩,১৫৩ জন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন ৮১৩ জন।