সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাজেদা বেগম পলিন জানান, নমুনা সংগ্রহ করার জন্য তাদের দুইজন কর্মী ছিলেন। তাদের মধ্যে একজনের কোভিড-১৯ উপসর্গ দেখা দিলে তার পরীক্ষা করানো হয়। সোমবার পরীক্ষার প্রতিবেদন আসে। তার কোভিড-১৯ ধরা পড়েছে। তাকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। পরে অন্যজনেরও উপসর্গ দেখা দেয়। তাকে হোম কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
এ অবস্থায় নতুন করে লোকবলের ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বাড়ি গিয়ে নমুনা সংগ্রহ বন্ধ থাকবে বলে তিনি জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, তবে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে নমুনা সংগ্রহ অব্যাহত রয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত এ জেলার ২১৯ জনের কোভিড-১৯ শনাক্ত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১১৬ জনই সদর উপজেলার।
তিনি বলেন, তিনি এখন জেলার সিভিল সার্জনের সঙ্গে কথা বলে নমুনা সংগ্রহের কাজটি আবার শুরু চেষ্টা করবেন।
সিভিল সার্জন মো. শাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, তারা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখছেন। দ্রুত লোকবলের ব্যবস্থা করা যাবে বলে তিনি জানান।