সোমবার বিকাল ৩টার দিকে জেলা সদরের কুন্দুপুকুর ইউনিয়নের উত্তর বালাপাড়া গ্রামের এ ঘটনা ঘটে।
প্রয়াত মজিদুল ইসলাম (৩২) ওই গ্রামের মৃত সহির উদ্দীনের ছেলে।
একই সময় পৃথক স্থানে বজ্রপাতে আরো পাঁচ জন আহত হয়েছে বলে জানান সদর থানার ওসি মো. মমিনুল ইসলাম।
আহত পাঁচ জনের মধ্যে সদর উপজেলার পাটকামুড়ি গ্রামের দিবা রাণী চৌধুরী (২০), রামনগর গ্রামের আব্দুল আউয়াল (১৬) ও টুপামারী চৌধুরীপাড়া গ্রামের রুবেল ইসলামকে (২২) নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নীলফামারী সদর থানার ওসি মমিনুল ইসলাম বলেন, বজ্রপাতে কুন্দুপুকুরে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। একই সময় উপজেলা রামনগর, টুপামারী ইউনিয়নের বজ্রপাতে আরো পাঁচ ব্যক্তি আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে তিনজন নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
কুন্দপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান আলী চৌধুরী জানান, জমি থেকে পাকা ধান নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন মজিদুল ইসলাম। এ সময় বজ্রপাতে আহত হন ওই কৃষক।
স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।
তিনি জানান, একই সময় ইউনিয়নের পাটকামুড়ি গ্রামে বজ্রপাতে আরো তিন জন আহত হন।
এদের মধ্যে দিবা রাণী চৌধুরীকে (২০) নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিরা এলাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।