অভিযোগ স্বীকার করেছেন ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আসাদুল ইসলাম।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বিভিন্ন লোকের আইডি কার্ড সংগ্রহ করে তালিকায় তাদের নাম ব্যবহার করে নিজেই সেই চাল তুলে নিয়েছেন।
ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইলিয়াছ কবির বকুল বলেন, ৫৮ জনের আইডি কার্ড ব্যহার করে তাদের নামে চাল তোলার মত অনিয়ম ধরা পড়েছে। তালিকা সংশোধন করে দিতে বলা হলে ওই ইউপি সদস্য ১৬টি নাম পরিবর্তন করে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলাম বলেন, “আমার ভুল হয়েছে। আমাকে ক্ষমা করে দেন।”
তবে ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলামের চাচাত ভাই চালের ডিলার নজরুল ইসলাম দাবি করেছেন, তিনি ‘সৎ পথে’ রয়েছেন।
নজরুল বলেন, “এ বিষয়ে আমি সৎ পথে রয়েছি। আমার জানামতে আমি কোনো ভুল করিনি। নামের তালিকা করেন মেম্বর। সেখানে আমার কোনো হাত নেই।”
এ ব্যাপারে প্রশাসন এখনও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পুলক কুমার মণ্ডল বলেন, “তালিকা সংশোধন করার জন্য রোববার পর্যন্ত সময় দিয়েছি। প্রয়োজনে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তদন্ত করবেন। তদন্তে দোষী প্রমাণিত হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”