১৮ বছর বয়সী এই তরুণের বাড়ি দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার জোতবানী গ্রামে।
বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সোলায়মান হোসেন মেহেদি বলেন, ওই তরুণ গাজীপুরে পোশাক কারখানায় কাজ করছিলেন। সেখান থেকে জ্বর নিয়ে বাড়ি আসেন। করোনাভাইরাসের উপসর্গ থাকায় তাকে একটি বিদ্যালয়ে আইসোলেশনে রাখার পাশাপাশি তার নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়।
পরীক্ষার প্রতিবেদন আসে শুক্রবার রাতে।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ায় পুলিশসহ স্বাস্থ্য বিভাগের লোকজন তাকে বিদ্যালয় থেকে বিরামপুর স্বাস্থ্যকেন্দ্রে আনতে গিয়েছিল। এ সময় ওই তরুণ তার করোনাভাইরাস শনাক্ত হওয়ার খবর শুনে শৌচাগারে যেতে চান; কিন্তু শৌচাগারে না গিয়ে তিনি দেয়াল টপকে পালিয়ে যান।
পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়েও শনিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত তার সন্ধান পায়নি বলে জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা সোলায়মান হোসেন।