“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
শুক্রবার নরসিংদী পৌর কবরস্থানে ফেরদৌসী বেগম নামে ২৭ বছর বয়সী ওই নারীকে দাফন করা হয় বলে নরসিংদী মডেল থানার ওসি সৈয়দুজ্জামান জানান।
ফেরদৌসীর স্বামী আল-আমিন ১০ বছর ধরে মালদ্বীপে থাকেন। নরসিংদী পৌরসভার শালিধার এক বাড়িতে পঞ্চম শ্রেণি পড়–য়া ছেলেকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন ফেরদৌসী।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মো. শামীম জানান, দাফনের আগে ফেরদৌসীর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। ফলাফল হাতে পেলে বোঝা যাবে, তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন কি না।
ওসি সৈয়দুজ্জামান বলেন, করোনাভাইরাসে মৃত্যু হয়েছে মনে করে স্বজনরা ফেরদৌসীর লাশ বুঝে না নিয়েই চলে যান। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
তখন পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ার্দ্দারের নির্দেশে নরসিংদী মডেল থানা পুলিশ লাশ বুঝে নেয়। পরে শুক্রবার পুলিশের ব্যবস্থাপনায় নিয়ম মেনে ফেরদৌসীকে দাফন করা হয় বলে জানান ওসি।