বৃহস্পতিবার করিমগঞ্জে ৬৫ বছর বৃদ্ধ তার বাড়িতে একজন এবং সদরে উপসর্গ নিয়ে ৫৫ বছর বয়সী অপরজন মারা যান বলে জানান কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান।
করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়ে মারা যাওয়ার বাড়ি উপজেলার গুজাদিয়া ইউনিয়নের টামনী ইসলামপুর গ্রামে।
গত ১৮ মে করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ২৩ মে নমুনা পরীক্ষায় কোভিড-১৯ রিপোর্ট পজেটিভ আসে। করোনা শনাক্ত হওয়ার পর থেকে তার বাড়িতেই আইসোলেশনে ছিলেন তিনি বলে জানান তিনি।
এছাড়া বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের অষ্টবর্গ গ্রামে করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে ৫৫ বছর বয়সী একজনের মৃত্যু হয়। ঈদের আগের দিন নারায়নগঞ্জ থেকে জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট ফেরেন তিনি বলেন সিভিল সার্জন।
২৬ মে স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা তার বাড়িয়ে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠায় তবে ফলাফল এখনও আসেনি বলে জানান তিনি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুসরণ করে রাতেই স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের তদারকিতে তাদেরকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ নিয়ে কিশোরগঞ্জ জেলায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন নয় জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৩০০ জন।