পুলিশ জানায়, মাচাইন মাজারে ওরসের সময় হাবিনুরের সঙ্গে বাস্তা ও নাওডুবি এলাকার কয়েকজনের ঝগড়া হয়েছিল।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মীর মোবারক হোসেন জানান, মঙ্গলবার রাত ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পাওয়া পরীক্ষার ফলাফলে নতুন করে ওই ১২ জনের সংক্রমণের বিষয়টি তারা নিশ্চিত হয়েছেন।
তিনি বলেন, ২২ থেকে ৮০ বছর বয়সী নতুন আক্রান্তরা উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। তাদের নিয়ে উপজেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৫৮ জনে। এ পর্যন্ত মোট মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের ও সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৯৩ জন।
নতুন আক্রান্তদের চিকিৎসার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রক্রিয়াধীন রয়েছে জানিয়ে মীর মোবারক বলেন, এ উপজেলায় প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় সংক্রমণের ঝুঁকি এড়াতে আক্রান্তদের স্বজনদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।