জরিমানার টাকা সঙ্গে সঙ্গে আদায় করে গাড়িগুলো থেকে হাইড্রোলিক হর্ন অপসারণ করা হয়।
এ ঘটনায় ওই নারীর স্বামী ও শ্বশুর-শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে করেছে পুলিশ।
আগৈলঝাড়া থানার ওসি আফজাল জানান, উপজেলার রত্নপুর গ্রাম থেকে মঙ্গলবার ভোরে মুক্তি রানী বৈদ্যর (১৮) লাশ তারা উদ্ধার করেন।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মুক্তির স্বামী মিঠুন বৈদ্য, শ্বশুর খোকন বৈদ্য ও শ্বাশুড়ি রিনা সমাদ্দার।
ওসি বলেন, “মুক্তির সঙ্গে মিঠুনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ১০ মাস আগে তাদের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। এরপর থেকে বিভিন্ন কারণে তাদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল।”
এ ঘটনায় মুক্তির বাবা সুমন বৈদ্য একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
যৌতুকের টাকা না পেয়ে মুক্তিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে লাশ ঘরের আড়ার সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে অভিযোগ সুমনের।