ঈদের আগের দুই দিনের চেয়েও মঙ্গলবার ভোর থেকে শিমুলিয়ায় যাত্রী চাপ বেশি বলে বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ম্যানেজার প্রফুল্ল চৌহান জানান।
তিনি বলেন, “সকাল থেকে প্রায় ৫ হাজার যাত্রী ও ৮০০ ছোট গাড়ি এ ঘাট দিয়ে পার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পার করা হয়েছে মেটোর সাইকেলও। তবে পণ্যবাহী ট্রাক একেবারেই কম ছিল। সবই ছোট আকারের যানবাহন; যার মধ্যে প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসই বেশি।
শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুটে ৪ শতাধিক স্পিডবোট ও ৮৭টি লঞ্চ চলাচল করে। তকেব গত ২৬ মার্চ থেকে এগুলো বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। তাই দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার ঘরমুখো মানুষ ভিড় করেছে ফেরিতে। স্বাস্থ্য ঝুঁকি নিয়েই পদ্মা পারি দিচ্ছেন তারা। বহু যাত্রী দক্ষিাণাঞ্চলে যাচ্ছে আবার ঢাকার দিকে যাচ্ছে যাত্রীরা।
ভাড়া করা মোটর সাইকেল, অটোরিকশা, মাইক্রোবাস এমনকি ট্রাক-পিকআপে করেও যাত্রীরা ঘাটে আসছেন। এতে তাদের গুণতে হচ্ছে কয়েকগুণ অতিরিক্ত ভাড়া।
তবে পদ্মায় নৌ-পুলিশের টহল রয়েছে। অবৈধভাবে জীবনের ঝঁকি নিয়ে কেউ যাতে পদ্মা পার হতে না পারে সেদিকে সর্তক দৃষ্টি রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।