উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জানান, কৃষি বিভাগ চেষ্টা করছে, গোলাপগঞ্জকে পুরোপুরি কৃষি পর্যটন উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলতে।
শার্শা উপজেলার চটকাপোতা গ্রামের হুমায়ুন কবির (৫৯) রোববার সন্ধ্যায় ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বলে শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মণ্ডল জানিয়েছেন। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের কর্মীরা তাকে দাফন করেন।
কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের বৃহত্তর যশোরের সংগঠক খান-এ আলম মানিক বলেন, হুমায়ুন কবির মারা যাওয়ার পর রাতেই স্বজনরা তার মরদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে রওনা হন। সোমবার ভোরে মরদেহ তার গ্রামের বাড়িতে পৌঁছায়। আনুষ্ঠানিকতা শেষে তার দাফন কাজ সম্পন্ন করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওসি বদরুল আলম বলেন, হুমায়ুন কবির ঢাকায় থাকতেন। সেখানেই তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। তার গ্রামের বাড়িটি ‘লকড-ডাউন’ করা হয়েছে।