এনিয়ে সাতক্ষীরায় করোনাভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ নিয়ে মোট ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আগে মৃত সাতজনের নমুনা পরীক্ষার করোনাভাইরাস ‘নেগেটিভ’ এসেছে বলে জানিয়েছেন সাতক্ষীরা সিভিল সার্জন অফিসের মুখপাত্র ডা. জয়ন্ত সরকার।
সদ্য মৃত দুজনের নমুনাও পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. রফিকুল ইসলাম।
হাসপাতালে সোমবার দুপুর ২টায় মারা যান দেবহাটা উপজেলার পাঁচপোতা গ্রামের ঈসমাইল হোসেনের স্ত্রী সেলিনা বেগম (৫৬)।
এর আগে ভোর রাতে মৃত্যু ঘটে সদর উপজেলার রইচপুর গ্রামের মৃত ইজার আলীর ছেলে আয়ুব আলীর (৭০)।
ডা. রফিকুল ইসলাম জানান, জ্বর ও শ্বাস কষ্ট নিয়ে গত ২৩ মে সেলিনা হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর আইসোলশেনে ছিলেন। আয়ুব আলী একই উপসর্গ নিয়ে গত ২২ মে হাসপাতালে ভর্তি হন।
তিনি বলেন, “মেডিকেলে ভর্তির পর দুজনের নমুনা সংগ্রহ করে পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এখনও তাদের রিপোর্ট পাওয়া যায়নি।”
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডা. হুসাইন শাফায়াত জানান, মৃত দুজনের পরীক্ষার ফল আসার আগে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে তাদের বাড়ি ‘লকডাউন’সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় প্রশাসনকে বলা হয়েছে।