ওসি বলেন, “গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার অপরাধী। তারা প্রতিনিয়ত চুরি ছিনতাইসহ নানা অপকর্ম করে বেড়াত।”
৪৮ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির বাড়ি পঞ্চগড় জেলায়। তিনি শিবচর পল্লী বিদ্যুত অফিসে জুনিয়র প্রকৌশলী পদে কর্মরত ছিলেন।
রোববার রাত ১০টার দিকে ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
ওই প্রকৌশলীর লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে এবং তার স্ত্রী ও সন্তানের সর্দি-জ্বর ও শ্বাসকষ্ট দেখা দেওয়ায় সোমবার ভোরে তাদেরও ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসাদুজ্জামান বলেন, মারা যাওয়া ব্যক্তি গত কয়েকদিন ধরে জ্বর-সর্দি ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। রোববার রাতে তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মারা যাওয়ায় তার নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর কারণ বোঝা যাবে বলে জানান ইউএসও।