“মাসুদের শরীরের ৩০ শতাংশ ও ছেলের শরীর ২৭ শতাংশ পুড়ে গেছে। মাসুদের অবস্থা আশংকাজনক। তবে ছেলে আব্দুল রাশেদ শংকামুক্ত।”
শনিবার জেলার সিভিল সার্জন ডা. মো. সাখাওয়াত উল্যাহ জানান, এ পর্যন্ত আমরা ৭ জনের রিপোর্ট পজেটিভ পেয়েছি।
আক্রান্তদের মধ্যে চাঁদপুর পৌর এলাকার ৪ জন, কচুয়া থানার একজন এসআই, ফরিদগঞ্জের ১ জন ও হাজীগঞ্জে ১ জন রয়েছেন।
জেলার সিভিল বলেন, আক্রান্তদের মধ্যে মারা গেছেন ১১ জন। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২১ জন। বাকিরা চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
জেলার মধ্যে সবচে খারাপ অবস্থা চাঁদপুর শহর এলাকার। সদর উপজেলা ও ফরিদগঞ্জে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হচ্ছে বলে কয়েকদিন আগেই জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।