৩৮ বছর বয়সী এই ব্যক্তির বাড়ি উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের চকরহিমাপুর গ্রামে। শুক্রবার সকালে অ্যাম্বুলেন্সে করে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান বলে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা মজিদুল ইসলাম জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, এই ব্যক্তি ১৫ মে জ্বর, সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন। এর দুই দিন পর তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চিকিৎসা নেন। সে সময় তার স্ত্রী-সন্তানও জ্বর-কাশিতে ভুগছিলেন। পরে তার বাড়ি গিয়ে তিনজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। তাদের হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়। তাদের নমুনা পরীক্ষার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ ল্যাবে পাঠানো হয়।
“কিন্তু চার দিনেও তাদের ফল আসেনি। তার আগেই তিনি মারা গেলেন।”
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, শুক্রবার ভোরে এই ব্যক্তি বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারপর অ্যাম্বুলেন্সে করে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার পথে তার মৃত্যু হয়।
পরে বেলা ১১টার দিকে ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী মৃতদেহ দাহ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি মেহেদি হাসান।
তিনি বলেন, এছাড়া তার পরিবার ও তার সংস্পর্শে আসা লোকজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।