দিরাই থানার ওসি কে এম নজরুল জানান, মঙ্গলবার রাতে ফরহাদ মিয়া নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বাড়ি দিরাই উপজেলার উজনধল গ্রামে।
এদিকে, বুধবার সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক আব্দুল আহাদ উজানধল গ্রামে রণেশ ঠাকুরের পুড়ে যাওয়া গানের ঘর পরিদর্শন করে টেউটিনসহ আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, রণেশ ঠাকুরের ঘরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের শনাক্ত করার জন্য পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করা হয়েছে।
“আমি নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বাউল রণেশ ঠাকুরকে গানের ঘর নির্মাণের জন্য পাঁচ বান ঢেউটিন ও ১২ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়েছে।”
এ সময় পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, দিরাই উপজেলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সফি উল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
গত রোববার গভীর রাতে অজ্ঞাত ব্যক্তির দেওয়া আগুনে বাউল রণেশ ঠাকুরের গানের ঘরসহ দোতারা, বেহালা, হারমোনিয়াম ও গানের বইপত্র পুড়ে গেছে।
ওসি কে এম নজরুল জানান, এ ঘটনায় রণেশ ঠাকুর বাদী হয়ে সোমবার অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। এ মামলায় একই গ্রামের একজনকে আটক করা হয়েছে।