মঙ্গলবার সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার পর তাদের রিপোর্ট পজিটিভ আসে বলে হাসপাতালের উপ-পরিচালক হিমাংশু লাল রায় জানান।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আব্দুল জলিল বলেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এক বন্দি মারা যাওয়ার পর ১৬ মে সিলেট সিভিল সার্জন কার্যালয়ের একটি দল কারাগারের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীর নমুনা সংগ্রহ করেছিল।
“মঙ্গলবার রাতে নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে ৩ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। আক্রান্তরা আগে থেকেই কোয়ারেন্টিনে ছিলেন। বুধবার তাদের আইসোলেশনে নেওয়া হবে।”
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের ওই হাজতি কোভিড-১৯ এর উপসর্গ নিয়ে গত ১০ মে সিলেট শহীদ শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। পরদিন ১১ মে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে নমুনা পরীক্ষায় তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
আহমদ হোসেন নামের ৫৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তি কানাইঘাট থানার একটি খুনের মামলায় গত দুই মাস ধরে জেল-হাজতে ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি কানাইঘাটের দক্ষিণ বাণীগ্রাম ইউপির ঘড়াইগ্রামে।