“শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থিতির ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম চালু করতে একটি প্রজেক্টের কাজ শুরু হয়েছে।”
মৃত্যুর পর তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ল্যাবে পাঠানো। পরীক্ষার পর প্রত্যকটি রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে বলে জেলার সিভিল সার্জন অফিসের করোনা বিষয়ক মুখপাত্র জানিয়েছেন।
করোনা বিষয়ক মুখপাত্র ডা. প্রশেনজিৎ বিশ্বাস পার্থ জানান, শৈলকুপা উপজেলায় তিন জন, কালীগঞ্জ উপজেলায় তিন জন ও কোটচাঁদপুর উপজেলায় একজন করোনাভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মারা যান।
“এদের মধ্যে পাঁচজন হাসপতালে ভর্তির পর মারা যান এবং অন্য দুইজন তাদের বাড়িতে মারা যান।”
মৃত্যুর পর তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকার আইডিসিআর, খুলনা, যশোর ও কুষ্টিয়ার পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়। পরীক্ষার পর সেসব নমুনার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে বলে জানান তিনি।
সিভিল সার্জন ডা. সেলিনা বেগম বলেন, “তাদের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। এতে মৃত ব্যক্তিদের পরিবারে স্বস্তি ফিরে এসেছে।”