বুধবার বেলা ১১টার দিকে বাংলাদেশিদের নিয়ে আসা মিয়ানমারের অগ্রবর্তী প্রতিনিধি দলটি একটি বিশেষ ট্রলারে কক্সবাজার এসে পৌঁছেছেন।
সোমবার বিকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির এক জরুরি সভায় জেলা প্রশাসক জোহর আলী একথা জানান।
সভায় জেলা প্রশাসক বলেন, জেলায় মোট ২৭৬টি আশ্রয় কেন্দ্রই প্রস্তুত রাখা রয়েছে। প্রয়োজনে কন্ট্রোল রুমসহ সব রকমের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
“এছাড়া পানি বৃদ্ধির শঙ্কায় শুকনো খাবার মজুদ করে রাখা হচ্ছে। এছাড়া ত্রাণ কার্যক্রম তো চলছেই।”
প্রবল শক্তি নিয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘আম্পান’ বাংলাদেশ উপকূলের দিকে ধেয়ে আসায় উপকূলীয় জেলাগুলোতে ইতিমধ্যে ১২ হাজার ৭৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করেছে সরকার।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান জানান, সোমবার রাতের মধ্যে ঘূর্ণিঝড়টি সুপার সাইক্লোনের রূপ নিতে পারে। ১২ হাজার ৭৮টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৫১ লাখ ৯০ হাজার ১৪৪ জন মানুষকে আশ্রয় দেওয়া যাবে।