শনিবার ওই ব্যক্তির নমুনা পরীক্ষার প্রতিবেনে করোনাভাইরাস পজেটিভ আসে।
৩৭ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির বাড়ি কলারোয়ার চন্দনপুর ইউনিয়নের দাড়কি গ্রামে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জিয়াউর রহমান বলেন,
“ওই ব্যক্তি ও তার স্ত্রীর নমুনা ১২ মে সংগ্রহ করে পরদিন পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। রিপোর্ট পজেটিভ আসায় তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তি ও পরিবারগুলোকে অবরুদ্ধ করা হবে।”
তিনি বলেন- ‘এদিন পর্যন্ত ১৩৭টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। আজই প্রথম পজেটিভ রিপোর্ট আসল। ’
আক্রান্ত ব্যক্তি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে মোবাইল ফোনে বলেন, তিনি ঢাকার একটি বায়িং হাউসে চাকরি করেন। স্ত্রীকে নিয়ে তিনি থাকেন সাভারে। গত ১০ মে গ্রামের বাড়ি দাড়কি আসেন। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম মনি তাকে করোনাভাইরাসের টেস্ট করাতে বললে স্ত্রীসহ ১২ মে নমুনা দেন।
“আজ চেয়ারম্যান মোবাইল ফোনে জানান যে, আমার করোনাভাইরাস পজেটিভ এসেছে।”
তিনি বলেন, “এখন পর্যন্ত জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা বা করোনাভাইরাসের উপসর্গ আমি টের পাচ্ছি না। তবে যেহেতু রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে সেহেতু নিয়ম মেনে চলব।”
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান বলেন- “দাড়কি গ্রামের ওই যুবকের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে বলে হাসপাতাল থেকে আমাকে জানিয়েছে। আমরা তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের বাড়ি াবরুদ্ধ করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।”
আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ি ও আশপাশে সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের বাড়িঘর অবরুদ্ধ করা হবে বলে জানালেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আরএম সেলিম শাহনেওয়াজ।