ব্যবসায়ী করিমুল হকের অ্যাকাউন্ট থেকে গত ১৬ জানুয়ারি রাত ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে চার ধাপে সাত লাখ টাকা উধাও হয়ে যায়।
মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গার সিভিল সার্জন ডা. এএসএম মারুফ হাসান জানান, আক্রান্তদের মধ্যে তিনজন জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের জুনিয়র অডিট কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন; যার মধ্যে একজন নারী।বাকিরা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত।
তাদের সবার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা শহরে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ৬ মে চুয়াডাঙ্গা জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের এক কর্মকর্তা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হন। এরপর ওই কার্যালয়ের আরও তিনজনের নমুনা পরীক্ষার ফলাফলে পজেটিভ আসে।
এছাড়া জেলায় মোট আক্রান্তদের মধ্যে একজন মারা গেছেন। একজন সুস্থ হয়েছেন।আর বাকিরা আইসোলেশনে রয়েছেন বলে জানান সিভিল সার্জন।