বৈশাখের শুরু থেকে হাওরে চলছে বোরো ধানকাটার ধুম। বাতাসে পাকা ধানের মনমাতানো গন্ধ আর তার সঙ্গে দুলছে সোনালি শিষ। এই গরমের মধ্যেও সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক পরিবারের ছেলে-বুড়ো, নারী সবাই ধান কাটা আর ...
সোমবার রাতে শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. বাকির হোসেন জানান, এ আক্রান্তরা হলেন ওই সেবিকার আড়াই বছরের ছেলে, পাঁচ বছরের মেয়ে, ৫০ বছর বয়সী শাশুড়ি ও ৬০ বছর বয়সী শ্বশুর।
তিনি জানান, হাসপাতালের করোনাভাইরাস ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেন ওই সিনিয়র নার্স। গেল ৪ মে নমুনা পরীক্ষায় তার শরীরে কোভিড-১৯ এর উপস্থিতি শনাক্ত হয়।
ওই দিন রাতেই তাকে হাসপাতালের করোনাভাইরাস ইউনিটে ভর্তি করা হয়। তিনি বর্তমানে সেখানেই চিকিত্সাধীন আছেন বলে জানান তিনি।
তার স্বামী ঢাকায় অবস্থান করায় পরিবারের বাকি চার সদস্যের নমুনা সংগ্রহ করে সোমবার মেডিকেল কলেজের পিসিআর ল্যাবে পাঠানো হয়। সন্ধ্যায় হাতে পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার কথা জানান এ পরিচালক।